তথ্য
ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতে সফটওয়্যার উন্নয়ন,তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি গবেষনা ও উদ্ভাবন
এবং বাংলাদেশে সমৃদ্ধি আনয়নে ফ্রন্টিয়ার /ইমার্জিং টেকনোলজির ব্যবহার।
হৃদরোগের
সমস্যায় রোগির প্রতিনিয়ত সঠিক মনিটরিং এর মাধ্যমে রোগিকে অনেকাংশেই সুস্থ রাখা যায়।রোগির
সঠিক মনিটরিং এর ক্ষেত্রে আমাদের তৈরী হার্টকপ সফটওয়্যারটি রোগির তথ্যের ভিত্তিতে রোগিকে
সময়মত কল করা,রোগির ব্যাবস্থাপত্র পরিবর্তন করা,রোগির বর্তমান সার্বিক অবস্থা সয়ংক্রিয়ভাবে
চিকিৎসককে সঠিকভাবে জানাতে সক্ষম।যার ফলে রোগির পর্যবেক্ষনে কোনো ঘাটতি লক্ষ করা যায়
না,যা রোগির জন্য অত্যন্ত উপকারি।এবং রোগির তথ্যের ভিত্তিতে সয়ংক্রিয়ভাবে রিপোর্ট প্রস্তুতির
মাধ্যেমে এই সফটওয়্যারটি চিকিৎসকদের গবেষনা কাজকেও সহজতর করেছে।এ সকল সুবিধার কারনে
বাংলাদেশের অন্যতম প্রতিষ্ঠিত হাসপাতাল ইউনাইটেডের কার্ডিওলোজি বিভাগ দেড় বছর ধরে ব্যবহার
করছে এবং ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হাসপাতাল এন্ড
রিসার্স ইনস্টিটিউট এই সফটওয়্যার ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।ব্যবহারকারীরা এটি ব্যবহার
করে অত্যন্ত ইতিবাচক মন্তব্য করেছেন।এছাড়াও বাংলাদেশের অন্যতম কিছু হাসপাতালের কার্ডিওলোজি
বিভাগ আমাদের সফটওয়্যারটি ব্যবহার এর আগ্রহ প্রকাশ করেছে।ফলে বাংলাদেশে ফ্রন্টিয়ার/ইমার্জিং
টেকনোলজির ব্যবহার বৃদ্ধি পাচ্ছে যা বাংলাদেশের কার্ডিওলোজি বিভাগের চিকিৎসক ও রোগিদের
উন্নত সেবাদান করবে।
বাংলাদেশের
অধিক হার্টজনিত রোগির অনুপাতে চিকিৎসক কম থাকাতে এবং কাগজ বা খাতায় রোগির তথ্য সংরক্ষন
করার কারনে হার্টজনিত সমস্যা ও সমাধান নিয়ে গবেষনা কাজ অনেক সময়সাপেক্ষ এবং জটিল প্রক্রিয়া।দৈনিক
এত অধিক সংখ্যক রোগির সেবাদান করার পর গবেষনা কার্য সম্পন্ন করতে গেলে স্পেশালিস্টদেরকে
হিমশিম খেতে হয়।এই সমস্যা থেকে উত্তরনের জন্যই ডেটার ডিজিটাল সংরক্ষন এবং সঠিক গবেষনা
কার্যকে সহজ করার জন্য ২০২০ সালের মে মাস থেকে আমাদের এই উদ্যেগ গ্রহন করা হয়েছিল।
হার্টের
সমস্যা মানবদেহের একটি খুবই জটিল সমস্যা।এই সমস্যা পুরোপুরি নির্মূল করা অসম্ভব।এর
সমাধানের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি জরুরী রোগির নিয়মিত মনিটরিং করা এবং রোগির সার্বিক অবস্থা
অনুযায়ী নিয়মিত ব্যবস্থা গ্রহন করা।যেহেতু বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে রোগির সংখ্যা বিশেষজ্ঞ
চিকিৎসকের অনুপাতে খুবই বেশি সেহেতু স্বল্প সংখ্যাক চিকিৎসকের দ্বারা সকল রোগিকে নিয়মিত
মনিটরিং করা সম্ভব হয়ে ওঠেনা।এই সমস্যার সমাধানের উদ্যেশ্যেই মেডিকেল বিজনেস লজিক ইমপ্লিমেন্ট
করে হার্টকপ নামের একটি সফটওয়্যার বানানোর উদ্যেগ নেওয়া হয়।এর ফলে রোগির নিয়মমাফিক
কোনো ত্রুটি বা কোনো রোগির কোনো ধরনের দেখাশুনায় ঘাটতি ধরা পরলেই সিস্টেম নিজে থেকেই
সতর্ক করতে সক্ষম।অর্থাৎ সিস্টেম নিজেই রোগির দেখাশুনার কাজ করতে সক্ষম।এবং চিকিৎসককে
সতর্ক সংকেত দিতে সক্ষম যাতে চিকিৎসক তাৎক্ষণিকভাবে সেই রোগিকে প্রেসক্রাইব করতে পারেন।এছাড়া
তথ্য সংরক্ষন নিশ্চিত করাও এর উদ্দেশ্য।
উদ্যেগ
গ্রহনের সিদ্ধান্ত নেয়ার পর থেকে কার্যক্রম সম্পন্ন করার জন্য কয়েকটি প্রতিষ্ঠিত হাসপাতালের
কার্ডিওলোজি বিভাগের কয়েকজন সিনিয়র কনসালটেন্ট এর সাথে কয়েকধাপে সাক্ষাৎকার,পরামর্শ
এবং সহযোগিতা গ্রহন সহ তথ্য সংগ্রহ করে সফটওয়্যার তৈরী করতে প্রায় ৯ মাসের মত সময় লেগে
যায়।এর পর সফটওয়্যার এর টেস্টিং এবং ডিবাগিং করে মাঠ পর্যায়ে সম্পূর্নরুপে ব্যবহার
উপযোগী করতে মোট প্রায় ১ বছর সময় লেগে যায় ।
হার্টকপ
সফটওয়্যারটিতে কয়েকটি ক্যটেগরিতে ব্যবহারকারীকে বিভক্ত করা হয়েছে।এডমিনিস্ট্রেটর,প্যারামেডিক্স
, স্পেশালিস্ট , কনসালটেন্ট এবং রোগীদের আলাদা আলাদা প্যানেলে লগ-ইন করার সিস্টেম রয়েছে।যেকোনো
রোলের ব্যবহারকারী তার ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড প্রদানের মাধ্যমে তার প্যানেল এক্সেস
করতে পারবে।এডমিনিস্ট্রেটর এপলিকেশনের যাবতীয় সেটিংস,বেসিক ইনফরমেশন, মেডিসিন নাম ইত্যাদি
এন্ট্রি অথবা পরিবর্তন করতে পারে ।প্যারামেডিক্স নতুন প্যাশেন্ট এন্ট্রি,আপডেট এবং
ফলো আপ সহ পুরাতন রোগীর ফলো আপ , আপডেট অথবা
ফোন কল এবং ফিজিক্যাল কল করতে পারে।প্যারামেডিক্স কোনো রোগীকে ফলো আপ করার পর তার ইনফরমেশন
গুলো স্পেশালিস্ট প্যানেলে প্রদর্শিত হয়।
স্পেশালিস্ট
ডাক্তার ফলো আপ ইনফরমেশন এর ভিত্তিতে রোগীর একটি প্রাথমিক প্রেসক্রিপশন করে দেয়। স্পেশালিস্ট
চাইলে প্রাথমিক প্রেসক্রিপশন এডিট করেও দিতে পারে।স্পেশালিস্ট এর মাধ্যমে তৈরীকৃত প্রাথমিক
প্রেসক্রিপশনটি বিশেষভাবে পর্যালোচনার জন্য কনসালটেন্ট প্যানেলে প্রদর্শিত হয়।কনসালটেন্ট
চাইলে প্রাথমিক প্রেসক্রিপশন আপডেট করে অথবা আপডেট ছাড়াই এপ্রোভ করে দিতে পারে।কনসালটেন্ট
দ্বারা এপ্রোভকৃত প্রেসক্রিপশনটিই ফাইনাল প্রেসক্রিপশন।
রোগীর
টেলিফোন কল অথবা পরবর্তী সাক্ষাৎকার এর তারিখ প্যারামেডিক্স ড্যাশবোর্ড এ প্রতিদিন
আপডেট হতে থাকে। এমনকি মিসড কল ডাটাও প্যারামেডিক্স প্যনেলে ক্যাটেগরী অনুযায়ী প্রদর্শিত হতে থাকে।প্যারামেডিক্স চাইলে
রোগীর কল তথ্য গুলো কল দেয়ার মাধ্যমে সফটওয়্যার এ সংরক্ষন করে রাখতে পারে।
স্পেশালিস্ট
এবং কনসালটেন্ট প্যানেলে পুরো সিস্টেমে ইনপুট হওয়ার তথ্যের ভিত্তিতে তৈরীকৃত অত্যাধুনিক
ডায়নামিক চার্টসহ রিপোর্ট পর্যবেক্ষন করার জন্য লগিন করার পর প্যানেল থেকে রিপোর্ট
মেনুতে ক্লিক করতে হবে।ক্লিক করলে রিপোর্ট এর সাবমেনু ওপেন হবে।সেখান থেকে সবগুলো রিপোর্ট
দিন মাস কিংবা বছর অনুযায়ী পর্যবেক্ষন করা যাবে।সফটওয়্যারটির বিভিন্ন তথ্য যেমন নতুন
মেডিসিন এন্ট্রি,রিস্ক ফ্যাক্টর,কমোরবিডিটিস কিংবা সাইন এন্ড সিন্টোম এবং ফিজিক্যাল
ইনফরমেশন এন্ট্রি কিংবা আপডেট করার জন্য এডমিন প্যানেল লগিন করে কার্যক্রম পরিচালনা
করতে পারবে ব্যবহারকারী।
রোগী
চাইলে তার ফোন নাম্বার এবং পাসওয়ার্ড প্রদানের মাধ্যেমে তার নিজের প্যানেল থেকেও তার
ইনফরমেশন সহ তার প্রেসক্রিপশন প্রদর্শন এবং ডাউনলোড করতে পারবে।
আমরা
প্রথমত বাংলাদেশের বিভাগীয় পর্যায়ে সকল কার্ডিয়াক
হাসপাতাল সমূহে আমাদের হার্টকপ সফটওয়্যারটি ব্যবহার শুরু করব।এরপর ধীরে ধীরে জেলা পর্যায়
,থানা পর্যায় থেকে গ্রাম পর্যায় পর্যন্ত সকল কার্ডিওলোজি চিকিৎসাকেন্দ্রগুলোতে আমাদের
সিস্টেম ডিস্ট্রিবিউট করব।এর ফলে সারা বাংলাদেশের সমস্ত কার্ডিওলোজি ডিপার্টমেন্ট গুলো
একটি সেন্ট্রাল পয়েন্টে আবদ্ধ হবে।এতে রোগি যার যার অবস্থান থেকে সঠিক সেবা বা পরামর্শ
পাবে এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের গবেষনা কার্যে ব্যপক সহায়তা হবে।
কার্ডিওলোজি
চিকিৎসকেরা কম্পিউটার সফটওয়্যার ব্যবহার করে ব্যবস্থাপত্র তৈরীতে এবং এই ধরনের অবকাঠামোতে
অভ্যস্ত না হবার কারনে এ বিষয়ে তাদেরকে উৎসাহিত করা একটু কঠিন হয়ে যাচ্ছে।
১।
ডঃ রেজাউল করিম –চীফ কনসাল্টেন্ট (কার্ডিওলোজি বিভাগ)
উদ্যেগের
সফলভাবে ব্যবহার করার কারনে ব্যবহারকারী বা অংশীজন অর্থাৎ চিকিৎসক এবং রোগিদের সম্পৃক্ততা
ইতিবাচকতা লক্ষ করা যাচ্ছে।এ কারনে দিন দিন অংশীজন বা ব্যবহার কারী বৃদ্ধি পাচ্ছে।
রোগিদেরকে
সেবা গ্রহন সহজতর করেছে।ভবিষ্যতে আরো সহজতর করবে।এবং রোগিদের দেখাশুনায় সর্বোচ্চ সতর্কতা
গ্রহন করে। চিকিৎসকবৃন্দ কম সময়ে এবং কম পরিশ্রমে বেশি রোগির সেবাদান করতে পারছেন।এবং
উন্নত চিকিৎসা সেবা প্রদানের লক্ষে চিকিৎসকগণকে উন্নত গবেষনাকার্য সম্পন্ন করতে সর্বোচ্চ
সহযোগিতা করছে এবং করবে।
সফটওয়্যারটির
ব্যবহার করার পর থেকে দৈনিক তুলনামূলক অধিক রোগির সেবা প্রদানের সক্ষমতা এসেছে। এবং
চিকিৎসকদের সেবা প্রদানে সময় এবং পরিশ্রম কমে গিয়েছে।সেবাদান সহজতর হয়েছে।গবেষনাকার্য
সহজতর এবং দ্রুততম হয়েছে।রোগিকে সঠিকভাবে মনিটরিং করা সম্ভব হয়েছে।এবং রোগির অবস্থা
অনুযায়ী রুটিনমাফিক রোগিকে কল করার মাধ্যমে তার সঠিক সেবা প্রদান নিশ্চিত করা যাচ্ছে।
অন্য সকল হাসপাতালগুলোর কার্ডিওলোজি ডিপার্টমেন্ট এর গুরুত্ব অনুধাবন করতে পেরে নিজেরা
ব্যবহার করার আগ্রহ প্রকাশ করেছে ।
সুস্বাস্থ্য
ও কল্যাণ, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি,শিক্ষা,গবেষনা ও উদ্ধাবন,দক্ষতা উন্নয়ন ও কর্মসংস্থান,উন্নত
ও সঠিক সেবা প্রদান।
আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে এবং আইটি শিল্প বিকাশে হার্টকপের এক অন্যতম অবদান লক্ষ করা যায়। এর মধ্যে মানুষের সফটওয়্যার ব্যবহারে আগ্রহী, বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ের সফটওয়্যার সমূহ ব্যবহার করে সর্বোচ্চ সেবা গ্রহন সহজতর করা,আইটি সেক্টরে চিকিৎসক বা রোগিদের প্রবেশ সহজতর করা,তথ্য প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহার সম্পর্কে অবগত করা উল্লেখযোগ্য।হাসপাতালের অন্যান্য বিভাগ বা অন্যান্য ক্ষেত্রে জনসাধারান থেকে শুরু করে সকল পর্যায়ের মানুষকে সফটওয়্যার ব্যবহারে বা আইটি ব্যবহারে উৎসাহিত করা।আমাদের চিকিৎসকবৃন্দের গবেষনা ফলাফলকে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে উপস্থাপন করতে সহজ করে।এর ফলে দেশকে বিশ্বের কাছে তুলে ধরাটা সহজ হবে।
যেহেতু
সফটওয়্যারটি ব্যবহারে শুধুমাত্র একটি সাধারন কনফিগারেশনের কম্পিউটার এবং স্বল্প ইন্টারনেট
প্রয়োজন তাই এটি কাগজ ও কালির ব্যবহার কমিয়ে এনেছে যা অত্যন্ত পরিবেশ-বান্ধব এবং ব্যবহার-বান্ধব
।
হার্টকপ
প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান ওয়েক আপ আইসিটি এর হার্টকপ ছাড়াও নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন
বা নতুন প্রযুক্তির ব্যবহার এবং গবেষনা কার্যক্রম পরিচালনা করার উদ্যগ নেয়া আছে এবং
এর কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে।এর মধ্যে হাসপাতালের অটোমেশন সফটওয়্যার, ব্লকচেইন
প্রযুক্তি, জুট শিল্পে তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার করে শিল্প উৎপাদন বৃদ্ধি ইত্যাদি উদ্যেগসমূহ
উল্লেখযোগ্য ।
হার্টকপ
প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান ওয়েক আপ আইসিটি এর গবেষণা ও উন্নয়ন ইউনিট আছে। এবং এই ইউনিট
এ বর্তমানে হার্টকপ ছাড়াও ব্লকচেইন প্রযুক্তি,তথ্য ও প্রযুক্তি ব্যবহার করে ফাইনান্স
এবং একাউন্টিং এর সহজ ব্যাবস্থাপনা ও পাটশিল্পের উৎপাদন বৃদ্ধিতে গবেষনা কার্যক্রম
চলছে।
এখন
পর্যন্ত বিশেষভাবে সক্ষম জনগোষ্টির কোন অংশগ্রহণ নেই।তবে খুব শীঘ্রই হার্টকপ প্রস্তুতকারী
প্রতিষ্ঠান ওয়েক আপ আইসিটি এর বিশেষভাবে সক্ষম জনগোষ্ঠিকে কাজে লাগানোর বেশ কিছু পরিকল্পনা
রয়েছে।
হার্টকপ
সফটওয়্যাটি প্রস্তুত করতে প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান ওয়েক আপ আইসিটি এক অনন্য ভূমীকা
রাখে।এই প্রতিষ্ঠানের সরাসরি এবং সম্পূর্ন সম্পৃক্ততার কারনে হার্টকপ সফওয়্যারটি সফলভাবে
মাঠপর্যায়ে ব্যবহৃত হচ্ছে।ওয়েক আপ আইসিটি এর একজন সিনিয়র ইঞ্জিনিয়ার এবং তার টিম প্রায়
এক বছর এই উদ্যেগের সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত থেকে সফলভাবে এর প্রস্তুতি থেকে টেস্টিং এবং
মাঠপর্যায়ে ব্যবহার নিশ্চিত করেন। এবং ওয়েকআপ আইসিটি সফটওয়্যার তৈরির সকল সরঞ্জামাদি
প্রদান নিশ্চিত করে সহযোগিতা করে।
ক্যারিয়ার হিসেবে, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট বাংলাদেশের একটি অত্যন্ত সম্ভাবনাময় একটি ক্ষেত্র। আজকাল, ওয়েবসাইট এবং অ্যাপের দৌরাত্মে কারণে ওয়েব ডেভেলপারদের চাহিদা খুব বেশি এবং এটি বাড়ছে। আবার, এই ক্ষেত্রে আয় বেশ ভাল। অনেকের কাছেই অজানা এরকম সম্ভাবনাময় একটি ফিল্ডের ক্যারিয়ারের সত্যিকারের রূপটা ঠিক কেমন তা ।
2022-01-16